Posts

বাংলার নীলনদ খ্যাত "লালাখাল"

Image
    বাংলার নীলনদ খ্যাত সিলেটের ‘লালাখাল’ Home বিশেষ প্রতিবেদন বাংলার নীলনদ খ্যাত সিলেটের ‘লালাখাল’ বিশেষ প্রতিবেদন আলোচিত খবর সিলেট   Share Facebook সিলেট শহর থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরে জৈন্তাপুর উপজেলায় স্বচ্ছ নীল পানির নদী ‘লালাখাল’। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপরূপ লীলাভূমি। প্রকৃতিকে একান্তে অনুভব করার জন্য স্থানটি বেশ উপযোগী। পাহাড়ে ঘন সবুজ বন, নদী, চা-বাগান ও নানা জাতের বৃক্ষের সমাহার লালাখালজুড়ে। পানি আর প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যাওয়া এখানকার মানুষের জীবনযাত্রাও আপনাকে দেবে নতুন করে বাঁচার প্রেরণা। লালাখালে গেলে আদিবাসীদের সঙ্গে আপনার সখ্যের সুযোগও থাকছে! সবকিছু মিলিয়ে এলাকাটি পর্যটকদের কাছে বেশ প্রিয়, কাঙ্ক্ষিত ও প্রতীক্ষিত একটি স্থান। সড়কপথ, নৌপথ দুভাবেই যাওয়ার ব্যবস্থা থাকলেও নৌ ভ্রমণটা বেশি উপভোগ্য বলে এটাকেই বেছে নেয় অধিকাংশ পর্যটক। নৌপথে যেতে যেতে যেদিকে চোখ যায়, মুগ্ধতায় নেমে আসে মগ্নতা! নিশ্চিতভাবে কিছুক্ষণের জন্য আপনি কল্পনার রাজ্যে হারিয়ে যেতে চলছেন, এ খেয়াল হবেই না! ভারতের চেরাপুঞ্জির ঠিক নিচেই লালাখালের অবস্থান। চেরাপুঞ্জি পাহাড় থেকে উৎপন্ন এই নদী বাংলাদেশের ...

দয়া করে মসজিদে এসব চেয়ার টানাটানি বন্ধ করুন।

Image
  আপনি সুস্থ হোন কিংবা অসুস্থ, নামাজ তো মাফ নেই, মসজিদে এসে নামাজ আপনাকে পড়তেই হবে। যদি কোনোভাবেই মসজিদে আসার সামর্থ্য না থাকে তাহলে বাড়িতেই নামাজটা আদায় করতে হবে। দাঁড়িয়ে পড়তে না পারলে বসে পড়তে হবে। তাও না পারলে শুয়ে শুয়ে ইশারার মাধ্যমে নামাজ পড়তে হবে। তারপরও নামাজ মাফ নেই। ইদানিং মসজিদে এসে চেয়ারে বসে নামাজ পড়া একটি প্রথা আমাদের সমাজে পরিলক্ষিত হচ্ছে। আসলে মসজিদে যারা চেয়ারে বসে নামাজ আদায় করেন তারা নিজেরাই মুফতী সেজে ফতোয়া দিয়ে বসেন। কেউ কেউ  সৌদি,কুয়েত, কাতার সহ আরব আমিরাতের দেশগুলোকে দলিল হিসেবে দাড় করিয়ে বলকে থাকেন, তারা যদি সোফায় বসে নামাজ পড়তে পারে আমরা পারবোনা কেনো? আসতাগফিরুল্লাহ। সৌদিআরব তো ইসলামের কোনো দলিল নয়, কুয়েত কাতার কিংবা আরবদেশগুলো কি ইসলামের দলিল?  এখনই যদি মসজিদে এইসব সব চেয়ার/সোফা টানাটানি বন্ধ না করা হয়। তাহলে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে এটা দলিল হয়ে দাড়াবে। তারা বলতে থাকবে, আমাদের বাপদাদারা চেয়ারে বসে নামাজ পড়েছেন। এটা যদি ঠিক না হতো তাহলে তারা কি চেয়ারে বসে নামাজ পড়তো?  প্লিজ ইসলাম কে এত সস্তা ভাববেন না, কারো মনগড়া ইসলাম চলবে না। কোরআন হাদীস যেভা...

তীব্র গরমের তাপদাহে রেললাইন বেঁকে যায় কেনো?

Image
 তীব্র গরমের তাপদাহে রেললাইন বেঁকে যায় কেনো? সারা দেশে প্রচণ্ড গরম। কোথাও কোথাও ৪০-৪৬ ডিগ্রি তাপ। মানুষ তো হাপিয়ে যাচ্ছে এমনকি তীব্র গরমে রেল লাইন বেঁকে যাচ্ছে। এখানে হাহা দেয়ার কি আছে? এর তো ব্যাখ্যা আছে। তাপে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা কি?  রেললাইনের দুই পাতের মধ্যবর্তী স্থান ফাঁকা রাখা হয় কেনো? যখন ট্রেন চলাচল করে তখন পাত গরম হয়ে বড় হয়ে যায়। তাই দুই পাতের মধ্যবর্তী স্থান একটু ফাঁকা রাখা হয়। কোনো কিছু তে তাপ দিলে সেটা বড় হয়। রেললাইন অতিরিক্ত গরমের কারণে বড় হয়। দৈর্ঘেও বাড়ে আবার প্রস্থেও বাড়ে। রেললাইন বসানোর সময় দুইটা লোহার পাত এর মধ্যে একটু ফাঁকা জায়গা রেখে বসানো হয়। যাতে গরমে লোহার পাত এর আয়তন বাড়লেও লাইন এর কোনো সমস্যা না হয়। কিন্তু গরম বেশি হওয়ায় ওই ফাঁকা জায়গা পূরণ হয়ে যাওয়ার পরেও রেললাইন বৃদ্ধি পাইতে থাকে তখন ঐ লাইন বৃদ্ধি পাওয়ার কোনো ফাঁকা জায়গা না থাকায় বেকে যায়। ৯/১০ এর ফিজিক্স বইতে পাবেন।

বিদ্যানন্দ সাধারণ মানুষের ইমোশন নিয়ে খেলা করছে

Image
 বিদ্যানন্দ সাধারণ মানুষের ইমোশন নিয়ে খেলা করছে আহ্ বিদ্যানন্দ! মানুষের ইমোশন কাজে লাগিয়ে পল্টি মারলে😢 যেমন উত্থান, যেমন পতন। একটা গরু যে দুইবার খাওয়াইলেন। আর কত বাটপারি করবেন সাধারণ মানুষের সাথে? আপনাদের দেয়া টাকায় আপনাদের মজিদ চাচা এখন ১৪ টা ফ্ল্যাটের মালিক। কিশোর কুমার'রা মানুষদেরকে ধোকা দিয়ে টাকা আর সম্পদের পাহাড় বানিয়ে নিচ্ছে। ১৩০ বিঘা জমির হিসেব তো আপনাদেরকে পইপই করে দিতেই হবে। মানুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা অনুদান পেয়ে ফুড ব্লগারের মতো কয়েকটা খিচুড়ির প্লেট সাজিয়ে ছবি আপলোড করে কয়েকজনকে খাইয়ে দিয়েই শেষ। এখন আবার পোস্ট দিয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করছেন। যে পোস্ট দিয়ে ক্ষমা চাইতেছেন সেই পোস্টই তো আপনারা কপি করে সামান্য ইডিটিং করে আপনাদের পেজে আপলোড দিয়েছেন। এটা কপি করেছেন প্রথম আলোর "ভাতের স্বাধীনতা চাই" নামক আর্টিকেল থেকে।